Categories
QUICK OVERVIEW:
A Nutritional Drink
E-Boost ই-বোস্ট
ই-বোস্ট একটি পুষ্টিকর পানীয়।
"""""""""""""""""""""'"""'''""''''"""""""""""
এটি একটি মালয়েশিয়ান পন্য
--------------------------
#এটা_মুলতঃ মানব দেহের কোষের (Sell) ও হরমোন এর উপর কাজ করে। কোষ প্রানি দেহের একক। কোষ ভালো থাকলে দেহ ভালো থাকবে, কোষ দূর্বল হলে দেহ দূর্বল হবে এটাই স্বাভাবিক। মনাব দেহের কোষকে উন্নত করে সব রোগের আরোগ্য সম্ভব। ইহায় মানব দেহের কোষকে টক্সিন (বিষ) মুক্ত করে। তার পরেও কিছু উল্যেখযোগ্য সমস্যার কথা লেখা হলো। #ইহা_সেবনে,
১. ঘুম ঘুম ভাব দূর করবে।
২. রাতে পরিপূর্ন ঘুম হবে।
৩. শরীরের ম্যাজ ম্যাজ ভাব দূর করবে।
৪. এনার্জি শক্তি ফিরিয়ে আনবে।
৫. খাবারে সাভাবিক রুচি পাওয়া যাবে।
৬. মাথা ঘোরানি দূর করবে।
৭. শরীরের জ্বালা পোড়া নিবারন করবে।
৮. পুরুষের বৃয্য ঘন করবে।
৯. স্বামী-স্ত্রী সংগম সময় বারাবে।
১০. পায়ের তালু, হাতের তালু ঘামানো সারাবে।
১১. শক্তিবর্ধক, চলত্ শক্তি, কর্মশক্তি কিংবা ইন্দ্রীয়শক্তি বাড়াতে বিশেষ কার্যকরী । শুক্রাণু বাড়াতে সুবিদিত।
১২. স্নায়ুবিক রোগে উপশম কারি: স্নায়ুবিক বিভিন্ন রোগে উপশম আনে। দুধ ও ঘিয়ের সঙ্গে খেলে পুষ্টি পায় শরীর; মস্তিষ্কের উর্বরতা বৃদ্ধি পায়। ইনসমনিয়ায় ভুগছেন? তবে ই-বোস্ট হতে পারে উত্তম দাওয়াই।
১৩. অনিদ্রা: ঘুমের প্রাকৃতিক ওষুধ হিসেবে এর বহুল ব্যবহার লক্ষ করা গেছে।
১৪. চোখে ব্যথা: চোখের প্রদাহ দূরে রাখতে বিশেষ উপকারী।
১৫. ক্রনিক ব্রংকাইটিস: অনেকে অনেক রোগে ভেলকিবাজি দেখিয়ে থাকেন। এটিও ক্রনিক ব্রংকাইটিসে ভেলকিবাজি দেখানোর মতো একটি ওষুধ। রোগী ক্রমাগত কাশতেই থাকে; কিন্তু কফ বা সর্দি ওঠার কোনো নাম-গন্ধও নেই একটু মধুসহ খেতে হয়।
১৬. পুড়া স্থান উপশম কারি: পুড়ে যাওয়া স্থানে জ্বালাযন্ত্রণা উপশম করে।
১৭. মানসিক ও শারীরিক দুর্বলতা: মানসিক ও শারীরিক দুর্বলতা যেমন মাথা ঝিমঝিম করে ওঠা, সংজ্ঞাহীনতা, অবসাদ প্রভৃতি দূর করে। মনোযোগ বাড়ায়। ক্লান্তি দূর করে সঞ্জীবনী শক্তি পুনরুদ্ধার করে।
১৮. রোগ প্রতিরোধক্ষমতা: রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়। বুড়িয়ে যাওয়া, হাইপারটেনশন, আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিস দূরে ঠেলে দেয়। একই সঙ্গে বার্ধক্যজনিত দুর্বলতা কাটাতে সহায়তা করে। অজীর্ণ: হজমে দূর্বলতা, অজীর্ণ দূর করে।
১৯. মূত্রনালির সমস্যায় ভুগে থাকলে হতে পারে চমত্কার দাওয়াই।
২০. ইহা সেবনে কোন পার্শপ্রতিক্রিয়া নাই, চাইলে ১ মাসের শিশু থেকেও সেবন করানো যায়।
২১. শিশুর হরমোন ঠিক রাখে, মস্তিষ্কের দূর্বলতায় , মেধা শক্তি বৃর্দ্ধিতে অত্যান্ত কার্যকরী
২২. মহিলাদের শ্বেত প্রদরের সমাধান করে ২৩. ঘন ঘন প্রসাবের বেগ সারায়
২৪. পুরুষের প্রস্টেট বড় হয়ে যাওয়া সারায়
২৫. কোলন পরিষ্কার রাখে ফলে কোলন ক্যানসার প্রতিরোধ করে
২৬. স্তন ক্যানসার প্রতিরোধ করে
২৭. রক্ত সল্পতায় কাজ করে
২৮. অকাল বার্ধক্য রোধ করে
২৯. লিভার ও কিডনির প্রদাহে ভালো কাজ করে
৩০. শ্বাস নালির প্রদাহ দূর করে
৩১. হার্টের রোগের জন্য কাজ করে।
৩২. ত্বকের সমস্যায় কাজ করে, ত্বক মশ্রিন করে
৩৩. বাত জনিত সমস্যায় কাজ করে
৩৪. হরমোন ঠিক রাখে
৩৫. হাড় ক্ষয়ে কাজ করে
৩৬. অলসতা ও মুটিয়ে যাওয়া রোধে কাজ করে
৩৭. রাত কানা সমাধান করে
৩৮. কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে কাজ করে
৩৯. পেটের অস্বস্তিকর অবস্হা দূর করে।
৪০. কোলেষ্টেরোল কমাতে কার্যকর
পরিমান: ১০০ এম,এল বোতলে।
খাওয়ার নিয়মঃ বোতলের গায়ে দেওয়া আছে।
এক চামচের চার ভাগের এক ভাগ, অথবা বোতলে ফোটা করে খাওয়ার ব্যবস্থা করা আছে, ২০ফোটা করে খেতে হবে। ১০ বছরের নিচে শিশুদের ১০ ফোটা করে ৫০০ মি. লি. পানির সাথে ৩ বার খেতে হবে, খাওয়ার ৩০মি. আগে অথবা পরে।