নরমাল স্কিন বা সাধারণ ত্বকের জন্য ব্যবহার করতে পারেন নিশ্চিন্তে। অয়েলি স্কিন বা তৈলাক্ত ত্বক যাদের, তাদের জন্যে সর্বাধিক কার্যকরী। কারণ আমাদের স্কিনের অতিরিক্ত তেল সহজেই ক্লিন করে ফেলে এবং একটি রিফ্রেশিং ফিল দেয়।
শীতে অনেকেরই ত্বক খসখসে হয়ে যায়। এ সময় ব্যবহার করতে পারেন। এতে ত্বক আর্দ্র থাকার পাশাপাশি উজ্জ্বল থাকবে। শীতে অনেকের ত্বক থেকে শুকনো ও মরা চামড়া ওঠে। অনেক সময় ত্বকের সমস্যা থেকেও এমনটা হতে পারে। আবার ত্বক শুষ্ক থাকলেও এমন সমস্যা দেখা দেয়। নিম ফেস ওয়াশ ব্যবহার করলে ত্বক শুষ্কতার হাত থেকে রক্ষা পায়।
ত্বকের সমস্যা
শীতে অনেকেই বিভিন্ন ধরনের চর্মরোগ যেমন দাদ, খোসপাঁচড়া, চুলকানি, ঘামাচিতে ভুগে থাকেন। এমন সমস্যায় ব্যবহার বেশি সুবিধাজনক।
যাঁদের নিয়মিত রোদে বের হতে হয় তাঁদের জন্য নিম ফেস ওয়াশ ভালো ফল দেয়। এই নিম ফেস ওয়াশ ত্বকের রোদে পোড়া দাগ দূর করতে সাহায্য করে। এ ছাড়া বনিম ফেস ওয়াশে থাকা গ্লোয়িং ও ব্রাইটেনিং উপাদান ত্বকে বাড়তি সৌন্দর্য যোগ করে।
সংবেদনশীল ত্বকে
যাঁদের ত্বক সংবেদনশীল, এ ধরনের ত্বকের জন্য অ্যালোভেরা, নিম ও তুলসী সমৃদ্ধ নিম ফেস ওয়াশ উপকারী।
পূর্ণবয়স্কদের ত্বকে
ত্বকে বয়সের ছাপ ও বলিরেখা থাকলে বেছে নিতে হবে অ্যান্টি-অ্যাজিংসমৃদ্ধ নিম ফেস ওয়াশ। প্রোটিনযুক্ত নিম ফেস ওয়াশ এ ক্ষেত্রে বেশ কার্যকর, যা ত্বকের বলিরেখা কিংবা ভাঁজ পড়ার সমস্যা দূর করে।